আল্লাহর অলি/ওলী কারা
বিসমিল্লাহির রাহমানির রাহিম
সুরা ইউনুস এর 62 নং আয়াতে আল্লাহতায়ালা বলেন
اَلَاۤ اِنَّ اَوۡلِیَآءَ اللّٰہِ لَا خَوۡفٌ عَلَیۡہِمۡ وَلَا ہُمۡ یَحۡزَنُوۡنَ ۚۖ
জেনে রাখ! আল্লাহ্র বন্ধুদের কোন ভয় নেই এবং তারা চিন্তিতও হবে না [১]।
আলোচ্য আয়াতসমূহে আল্লাহর অলীদের বিশেষ বৈশিষ্ট্য, তাদের প্রশংসা ও পরিচয় বর্ণনার সাথে সাথে তাদের প্রতি আখেরাতের সুসংবাদ দেয়া হয়েছে। বলা হয়েছে যারা আল্লাহর অলী তাদের না থাকবে কোন অপছন্দনীয় বিষয়ের সম্মুখীন হওয়ার আশঙ্কা, আর না থাকবে কোন উদ্দেশ্যে ব্যর্থতার গ্রানি। এদের জন্য পার্থিব জীবনেও সুসংবাদ রয়েছে এবং আখেরাতেও। দুনিয়াতেও তারা দুঃখ-ভয় থেকে মুক্ত। আর আখেরাতে তাদের মনে কোন চিন্তা-ভাবনা না থাকার অর্থ জান্নাতে যাওয়া। এতে সমস্ত জান্নাতবাসীই অন্তর্ভুক্ত।
আয়াতে উল্লেখিত ‘আওলিয়া’ শব্দটি অলী শব্দের বহুবচন। আরবী ভাষায় অলী অর্থ ‘নিকটবর্তী’ও হয় এবং দোস্ত-বন্ধু’ও হয়।
আসুন জেনে নেই আল্লাহর অলি (বন্ধু) কারা ' যাদের কোন ভয় নেই এবং তারা চিন্তিতও হবেনা ।
তাইতো 'আল্লাহ' ঠিক তার পরের আয়াতেই' মানে সূরা ইউনুস এর -৬৩ নং আয়াতেই তাদের পরিচয় তুলে ধরেছেন ।
তাইতো 'আল্লাহ' ঠিক তার পরের আয়াতেই' মানে সূরা ইউনুস এর -৬৩ নং আয়াতেই তাদের পরিচয় তুলে ধরেছেন ।
الَّذِیۡنَ اٰمَنُوۡا وَکَانُوۡا یَتَّقُوۡنَ ؕ
যারা ঈমান এনেছে এবং তাকওয়া অবলম্বন করত।
মানে 'তারা হচ্ছে সেই লোক, যারা বিশ্বাস করেছে এবং সাবধানতা অবলম্বন করে থাকে।
মানে 'তারা হচ্ছে সেই লোক, যারা বিশ্বাস করেছে এবং সাবধানতা অবলম্বন করে থাকে।
আসুন এই আয়াতের তাফসীর কি বলে একটু জেনে নেই -
শরীআতের পরিভাষায় অলী বলতে বুঝায় যার মধ্যে দুটি গুণ আছেঃ
১. ঈমান
২.তাকওয়া
মহান আল্লাহ বলেন, “জেনে রাখ! আল্লাহর অলী তথা বন্ধুদের কোন ভয় নেই এবং তারা চিন্তিতও হবেনা, যদি আল্লাহর অলী বলতে ঈমানদার ও মুত্তাকীদের বুঝায় তাহলে বান্দার ঈমান ও তাকওয়া অনুসারে আল্লাহর কাছে তার বেলায়াত তথা বন্ধুত্ব নির্ধারিত হবে। সুতরাং যার ঈমান ও তাকওয়া সবচেয়ে বেশী পূর্ণ, তার বেলায়াত তথা আল্লাহর বন্ধুত্ব সবচেয়ে বেশী হবে। ফলে মানুষের মধ্যে তাদের ঈমান ও তাকওয়ার ভিত্তিতে আল্লাহর বেলায়াতের মধ্যেও তারতম্য হবে।
শরীআতের পরিভাষায় অলী বলতে বুঝায় যার মধ্যে দুটি গুণ আছেঃ
১. ঈমান
২.তাকওয়া
মহান আল্লাহ বলেন, “জেনে রাখ! আল্লাহর অলী তথা বন্ধুদের কোন ভয় নেই এবং তারা চিন্তিতও হবেনা, যদি আল্লাহর অলী বলতে ঈমানদার ও মুত্তাকীদের বুঝায় তাহলে বান্দার ঈমান ও তাকওয়া অনুসারে আল্লাহর কাছে তার বেলায়াত তথা বন্ধুত্ব নির্ধারিত হবে। সুতরাং যার ঈমান ও তাকওয়া সবচেয়ে বেশী পূর্ণ, তার বেলায়াত তথা আল্লাহর বন্ধুত্ব সবচেয়ে বেশী হবে। ফলে মানুষের মধ্যে তাদের ঈমান ও তাকওয়ার ভিত্তিতে আল্লাহর বেলায়াতের মধ্যেও তারতম্য হবে।
আল্লাহর নবীরা তার সর্বশ্রেষ্ঠ অলী হিসাবে স্বীকৃত। নবীদের মধ্যে শ্রেষ্ঠ হলেন তার রাসূলগণ।আর রাসূলদের মধ্যে শ্রেষ্ঠ হলেনঃ বিশ্ব নবী মুহাম্মাদ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম।
তার পরের স্তরে অলি হিসেবে স্বীকৃত হলেন রাসুল সাল্লালাহু আলাইহি ওয়া সাল্লামের সাহাবীগন ।
সাহাবীগন কারা - সুনানে আত-তিরমিযির ৩৮৫৮ নং হাদিসে বর্নিত -
হাদিসের মান যঈফ
যে ব্যক্তি (ঈমান অবস্থায়) রাসুল (সাঃ) কে দেখেছেন তাকে আগুন স্পর্শ করবে না।
উক্ত হাদিস থেকে আমরা এ বুঝ পাই যে - যারা ঈমানী অবস্থায় আল্লাহর রাসুল সাঃ কে দেখেছেন ও যারা সর্বদা সাথে ছিলেন তারাই সাহাবী। এখানে তাদের কথাই বলা হয়েছে' তাদেরকে আগুন স্পর্শ করবেনা । এই আগুন দ্বারা জাহান্নামকে বুঝানো হয়েছে ।
সাহাবীগন কারা - সুনানে আত-তিরমিযির ৩৮৫৮ নং হাদিসে বর্নিত -
হাদিসের মান যঈফ
যে ব্যক্তি (ঈমান অবস্থায়) রাসুল (সাঃ) কে দেখেছেন তাকে আগুন স্পর্শ করবে না।
উক্ত হাদিস থেকে আমরা এ বুঝ পাই যে - যারা ঈমানী অবস্থায় আল্লাহর রাসুল সাঃ কে দেখেছেন ও যারা সর্বদা সাথে ছিলেন তারাই সাহাবী। এখানে তাদের কথাই বলা হয়েছে' তাদেরকে আগুন স্পর্শ করবেনা । এই আগুন দ্বারা জাহান্নামকে বুঝানো হয়েছে ।
আল্লাহতায়ালা সুরা ফাতহ এর ২৯ আয়াতে বলেন -
مُحَمَّدٌ رَسُولُ اللَّهِ وَالَّذِينَ مَعَهُ أَشِدَّاءُ عَلَى الْكُفَّارِ رُحَمَاءُ بَيْنَهُمْ تَرَاهُمْ رُكَّعًا سُجَّدًا يَبْتَغُونَ فَضْلًا مِنَ اللَّهِ وَرِضْوَانًا سِيمَاهُمْ فِي وُجُوهِهِمْ مِنْ أَثَرِ السُّجُودِ ذَلِكَ مَثَلُهُمْ فِي التَّوْرَاةِ وَمَثَلُهُمْ فِي الْإِنْجِيلِ
মুহাম্মদ আল্লাহর রাসূল (সাঃ) এবং তার সাথে যারা আছে তারা কাফিরদের প্রতি অত্যন্ত কঠোর' পরস্পরের প্রতি সদয়' তুমি তাদেরকে রুকূকারী' সিজদাকারী অবস্থায় দেখতে পাবে। তারা আল্লাহর করুণা ও সন্তুষ্টি অনুসন্ধান করছে। তাদের আলামত হচ্ছে, তাদের চেহারায় সিজদার চিহ্ন থাকে। এটাই তাওরাতে তাদের দৃষ্টান্ত আর ইনজীলে ।
এ আয়াত থেকে প্রশংসনীয় কতিপয় বৈশিষ্ট্য হলোঃ
*মহান আল্লাহ বলেছেন, সাহাবাগণ নাবী (সাঃ) এর সাথে আছেন।
*সাহাবাগণ মুমিন ও ইসলামের জন্য তো অত্যন্ত নরম কিন্তু আল্লাহ ও তার রাসূলের শত্রুদের জন্য অত্যাধিক কঠোর।
*স্বয়ং মহান আল্লাহ, সাহাবাগণের ইখলাস বা একনিষ্ঠতার সাক্ষ্য দিয়েছেন, এ বলে যে তারা সিজদায় পড়ে রবের করুণা এবং সন্তুষ্টি অনুসন্ধান করে।
*তাদের এসব গুণাগুণ শুধু কুরআনেইনা বরং তাওরাত-ইনজীলেও এসকল বৈশিষ্ট্য বর্ণিত ছিল।
*সাহাবাগণ মুমিন ও ইসলামের জন্য তো অত্যন্ত নরম কিন্তু আল্লাহ ও তার রাসূলের শত্রুদের জন্য অত্যাধিক কঠোর।
*স্বয়ং মহান আল্লাহ, সাহাবাগণের ইখলাস বা একনিষ্ঠতার সাক্ষ্য দিয়েছেন, এ বলে যে তারা সিজদায় পড়ে রবের করুণা এবং সন্তুষ্টি অনুসন্ধান করে।
*তাদের এসব গুণাগুণ শুধু কুরআনেইনা বরং তাওরাত-ইনজীলেও এসকল বৈশিষ্ট্য বর্ণিত ছিল।
তারপর আল্লাহতায়ালা সুরা ফাতহ এর ১৮ নং আয়াতে সাহাবাগনদের উদ্দেশ্যে বলছেন -
لَقَدْ رَضِيَ اللَّهُ عَنِ الْمُؤْمِنِينَ إِذْ يُبَايِعُونَكَ تَحْتَ الشَّجَرَةِ فَعَلِمَ مَا فِي قُلُوبِهِمْ
অবশ্যই আল্লাহ মুমিনদের (সাহাদের) উপর সন্তুষ্ট হয়েছেন, যখন তারা গাছের নিচে আপনার (রাসুল সাঃ) এর হাতে বাইআত গ্রহণ করেছিল; অতঃপর তিনি তাদের অন্তরে কি ছিল তা জেনে নিয়েছেন।
এবং সুরা তওবার ১০০ নং আয়াতে বলেছেন
وَالسَّابِقُونَ الْأَوَّلُونَ مِنَ الْمُهَاجِرِينَ وَالْأَنْصَارِ وَالَّذِينَ اتَّبَعُوهُمْ بِإِحْسَانٍ رَضِيَ اللَّهُ عَنْهُمْ وَرَضُوا عَنْهُ وَأَعَدَّ لَهُمْ جَنَّاتٍ تَجْرِي تَحْتَهَا الْأَنْهَارُ خَالِدِينَ فِيهَا أَبَدًا ذَلِكَ الْفَوْزُ الْعَظِيمُ
আর মুহাজির ও আনসারদের মধ্যে যারা প্রথম অগ্রগামী এবং যারা তাদেরকে অনুসরণ করেছে সুন্দরভাবে, আল্লাহ তাদের প্রতি সন্তুষ্ট হয়েছেন আর তারাও আল্লাহর প্রতি সন্তুষ্ট হয়েছে। আর তিনি তাদের জন্য প্রস্তুত করেছেন জান্নাতসমূহ, যার তলদেশে নদী প্রবাহিত, তারা সেখানে চিরস্থায়ী হবে। এটাই মহাসাফল্য।
নবী রাসুলগনের পরেই আল্লাহতায়ালার নিকট সব চেয়ে বড় অলি আওলিয়া হচ্ছেন - রাসুল সাঃ এর সাহাবাগন । যা অহির মাধ্যমে স্বীকৃত
কিন্তু সাহাগনদের ছাড়া ( মানে অহির মাধ্যমে স্বীকৃত ছাড়া ) অন্য কাওকে আল্লাহর অলি আওলিয়া বলে সম্ভোধন করা বৈধ নয় ।
কারন আল্লাহতায়ালা পবিত্র আল কোরআনের সুরা নাজম এর ৩০ নং আয়াতে বলেছেন -
কারন আল্লাহতায়ালা পবিত্র আল কোরআনের সুরা নাজম এর ৩০ নং আয়াতে বলেছেন -
ذٰلِكَ مَبْلَغُهُم مِّنَ الْعِلْمِ ۚ إِنَّ رَبَّكَ هُوَ أَعْلَمُ بِمَن ضَلَّ عَن سَبِيلِهِۦ وَهُوَ أَعْلَمُ بِمَنِ اهْتَدٰى
তাদের জ্ঞানের দৌড় এই পর্যন্ত, তোমার রাব্বই ভাল জানেন কে তাঁর পথ হতে বিচ্যুত, তিনিই ভাল জানেন কে সৎপথ প্রাপ্ত।
মানে কে হক কে বাতিল তা এক মাত্র আল্লাহই ভালো জানেন ' তিনি ছাড়া তা আর কেও জানেনা । যদি আল্লাহতায়ালা না জানান
মানে কে হক কে বাতিল তা এক মাত্র আল্লাহই ভালো জানেন ' তিনি ছাড়া তা আর কেও জানেনা । যদি আল্লাহতায়ালা না জানান
কিন্তু কারো মধ্যে যদি রাসুলের আনুগত্য ফুটে উঠে ' তাহলে আমরা এতটুকু বলতে পারি যে ' আমার মনে হচ্ছে লোকটা আল্লাহর অলি হতে পারেন - আল্লাহই ভালো জানেন । শুধু এতটুকুই ।
আল্লাহর অলীগণের মধ্যে নবী-রাসূলগণ ছাড়া আর কেউ নিষ্পাপ নন, তাছাড়া কোন অলীই গায়েব জানেনা, সৃষ্টি বা রিফিক প্রদানে তাদের কোন প্রভাবও নেই। তারা নিজেদেরকে সম্মান করতে অথবা কোন ধন-সম্পদ তাদের উদ্দেশ্যে ব্যয় করতে মানুষদেরকে আহবান করেন না। যদি কেউ এমন কিছু করে তাহলে সে আল্লাহর অলী হতে পারে না, বরং মিথ্যাবাদী, অপবাদ আরোপকারী, শয়তানের অলি হিসাবে বিবেচিত হবে।
আমাদের দেশে অসংখ্য ফেতনাবাজদের উদ্ভব ঘটেছে ' যারা নিজেদেরকে অলি বলে দাবি করে আসছে এবং সাধারন মুসলমানরাও এদের দিকে দৌড়াচ্ছে অতচো এ সমস্ত লোকেদের মধ্যে সরিয়াতের কোন চিটে ফুটাও নেই । বরং'চ তারা সরিয়াত বিরোধী মতাদর্শ প্রচার ও প্রসার করছে 'যার পরিনতি তওবাহ ছাড়া মারা গেলে নিশ্চিত জাহান্নাম । এরাই তাগুত
যাই হোক ভাইয়েরা-
আমরা কিভাবে আল্লাহর অলি হবো আসুন তা জেনে মৃত্যু পর্যন্ত মেনে চলার চেষ্টা করি - আল্লাহতায়ালা যেন সেই তৌফিক দান করেন - আমিন ।
আমরা কিভাবে আল্লাহর অলি হবো আসুন তা জেনে মৃত্যু পর্যন্ত মেনে চলার চেষ্টা করি - আল্লাহতায়ালা যেন সেই তৌফিক দান করেন - আমিন ।
আমরা প্রথমেই আলোচনা করেছি -
সূরা ইউনুস এর -৬৩ নং আয়াতে আল্লাহ অলিদের পরিচয় বলে দিয়েছেন
সূরা ইউনুস এর -৬৩ নং আয়াতে আল্লাহ অলিদের পরিচয় বলে দিয়েছেন
الَّذِیۡنَ اٰمَنُوۡا وَکَانُوۡا یَتَّقُوۡنَ ؕ
যারা ঈমান এনেছে এবং তাকওয়া অবলম্বন করত।
সুরা মায়েদার ৫৫ নং আয়াতেও আল্লাহ বলেন -
সুরা মায়েদার ৫৫ নং আয়াতেও আল্লাহ বলেন -
إِنَّمَا وَلِيُّكُمُ اللَّهُ وَرَسُولُهُۥ وَالَّذِينَ ءَامَنُوا الَّذِينَ يُقِيمُونَ الصَّلٰوةَ وَيُؤْتُونَ الزَّكٰوةَ وَهُمْ رٰكِعُونَ
তোমাদের অলি কেবল আল্লাহ' তার রাসুল ও মুমিনগন ' যারা সালাত কায়েম করে এবং যাকাত প্রদান করে বিনিত হয় ।
আল্লাহর অলী হওয়ার জন্য একটিই উপায় রয়েছে, আর তা হচ্ছে, রাসূলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম-এর রঙে রঞ্জিত হওয়া, তার সুন্নাতের হুবহু অনুসরণ করা। যারা এ ধরনের অনুসরণ করতে পেরেছেন তাদের মর্যাদাই আল্লাহর দরবারে সবছে বেশি ।
তাই ' আসুন
আমরা সবাই রাসুল সাঃ এর সরিয়াহকে আকড়ে ধরি সরিয়াতের সকল বিধিবিধান মেনে চলার সর্বোচ্চ চেষ্টা করি ।
নিজে নামাজ পড়ি ও অন্যকে উৎসাহ প্রদান করি 'রমজান মাসে সিয়াম পালন করি ' আমাদের মধ্যে যাদের উপর হজ্জ যাকাত ফরজ হয়ে গেছে তা যথাযথ ভাবে পালন করি ' আত্বীয়দের সাথে সুসম্পর্ক বজায় রাখি এতিমদের ভালোবাসি ' প্রতিবেশীর হক নষ্ট না করি এবং মাতা পিতার হক আদায় করি ।
আর হ্যা ' অবশ্যই আমাদেরকে কিতাব পড়তে হবে কারন ইসলামী জ্ঞান অর্জন করা প্রত্যেক নর - নারীর উপর ফরজ । আর কোন বিষয়ে বুঝে না আসলে জ্ঞানীদের কাছ থেকে জেনে নিতে হবে ।
দল মত নির্বিশেষে দুনিয়া ও আখিরাতের কল্যাণের জন্য আসুন আমরা সবাই রাসুল সাঃ এর সুন্নাহ মোতাবেক জীবনটাকে সাজাই।
তাহলেই আল্লাহতায়ালার প্রকৃত অলি হতে পারবো - আল্লাহতায়ালা যেন সেই তৌফিক দান করেন - আমিন ।
দল মত নির্বিশেষে দুনিয়া ও আখিরাতের কল্যাণের জন্য আসুন আমরা সবাই রাসুল সাঃ এর সুন্নাহ মোতাবেক জীবনটাকে সাজাই।
তাহলেই আল্লাহতায়ালার প্রকৃত অলি হতে পারবো - আল্লাহতায়ালা যেন সেই তৌফিক দান করেন - আমিন ।
মন্তব্যসমূহ
একটি মন্তব্য পোস্ট করুন